নিজস্ব প্রতিবেদক :
সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার নুরগঞ্জ ও বড়হর গ্রামের হাজার হাজার মানুষ করতোয়া ফুলজোর নদীতে কচুরির উপর দিয়ে পায়ে হেঁটে পারাপার হচ্ছে ।
প্রাচীন কাল থেকেই নদীটিরি দুই গ্রামের পাশ দিয়ে একেঁ বেঁকে প্রবাহিত হয়ে আসছে। এর দুইধারে ছিল নদীর কাঁশফুলের মনরম দৃশ্য। ছিল স্রোতের কল কল শব্দ এবং নদী ভাঙ্গোনে শতশত ঘর বাড়ী নদীতে বিলীন হয়ে যাওয়া।
চলমান বার্তার আরও খবর পড়ুন>>
এ নদীতে তখন খেয়া নৌকা ছিল। এখন আর সেটি নেই। নদীটি উল্লা পাড়া থানা ও কামারখন্দ থানার যোগাযোগের পথ। প্রতিদিন প্রায় ৫-৬ হাজার লোকের যাতয়াত করে এ পথে।
প্রথমে নুরগঞ্জ গ্রামের দুজন ব্যক্তি আসাদুজ্জামান (৩৮) ও খোকন মিয়া (৪০) দেখে একটি বাচ্চা লাঠি নিয়ে কচুরি উপর হাঁটছে। তখন তারাও হাঁটতে হাঁটতে নদীটি পাড় হয়। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে, ঐদৃশ্য দেখার জন্য এখন দুর- দুর্রান্ত থেকে অনেকেই আসে।
এ বিষয় জানতে চাইলে ঘাটের মাঝি বাবলু বলেন, নদীতে ঘাটের পাশে ব্রীজ নির্মাণকাজ চলায় ও পানি কমে স্রোত না থাকায় কচুরি পানির সাথে প্রবাহিত না হওয়া দীর্ঘ ২ মাস যাবৎ এখানে আটকে আছে। আর দীর্ঘদিনে অনেক কচুরি আটকে থাকার কারনে কলাগাছের ভেলার মতো হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন :ইংল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ!